জ্বি বাংলাদেশে পেপ্যাল যারা ব্যবাহার করেন তার ওয়াইজ থেকে পাওয়া ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার ব্যবহার করে ফান্ড ট্রান্সফার করতে পারবেন।
তবে অনেক সময় প্রথমে পেপাল ওয়াইজের দেওয়া ব্যাংক কাউন্ট এ্যাড করতে গেলে এরর দেখাতে পারে। তবে ১ সপ্তাহ পর পর ট্রাই করবেন। ওয়াইজ ব্যাক ডিটেউলস পেপাল রিকোগনাইজ করতে অনেক সময় ২ মাস পর্যন্ত লাগতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে ওয়াইজ এবং পেপালে নাম সেম হওয়া বাধ্যবাধকতা থাকতে পারে।
বাংলাদেশে পেপ্যাল একাউন্ট কেন প্রয়োজন?
বাংলাদেশে পেপ্যাল একাউন্ট অনেক কাঙ্ক্ষিত হলেও বাস্তবে ৯৫% ফ্রিল্যান্সারের পেপ্যাল প্রয়োজন নেই। আমার জানা মতে অনেক ক্লায়েন্ট ইচ্ছা করে পেপ্যাল ব্যবহার করে না, যেমনটা অনেকে বিকাশ ব্যবহার করে না। কিন্তু সবাই ব্যাংক একাউন্ট ব্যবহার করে। ওয়াইজ একাউন্ট থেকে পাওয়া ব্যাংক ডিটেইলস ব্যবহার করে যে কোন দেশ থেকে টাকা ট্রান্সফার করা সম্ভব।
এখন কথা হচ্ছে কাদের তাহলে পেপ্যাল একাউন্ট লাগবে? পেপ্যাল মূলত যারা ই-কমার্স বিজনেস করেন তাদের ওয়েবসাইটে ইন্টিগ্রেশনের জন্য প্রয়োজন এবং যারা এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেন তাদের প্রয়োজন। যদিও বাড় সক কোম্পানির পেমেন্ট ওয়াইজ থেকে পাওয়া ব্যাংক একাউন্টে রিসিভ করা সম্ভব। তবে ছোট ছোট অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা পেপ্যালে পেমেন্ট করে থাকে।
যারা বাংলাদেশ থকে পেপ্যাল একাউন্ট ব্যাবহার করে তারা কিভাবে করে?
আমার কথাই বলি, আমি যখন একাউন্ট করেছিলাম তখন দুবাই এর ঠিকানা দিয়ে (এখন এই মেথড কার্যকর নয়) একাউন্ট করেছিলাম। তবে আমার নাম জন্ম তারিখ দেয়ে করেছিলাম। ফোন নাম্বার ফেক দিয়েছিলাম। কিন্তু বর্তমানে এক ভাইয়ের নাম্বার যুক্ত করতে হয়েছে কারণ প্রায়ই OTP দিয়ে লগিন করতে হয়। কিন্তু বর্তমানে আইডি কার্ড ছাড়া একাউন্ট করা সম্ভব না, তাই এই পদ্ধতি কার্যকর নয়।
এখন কথা হচ্ছে যারা বাংলাদেশে পেপ্যাল একাউন্ট ব্যবহার করে তারা কিভাবে ব্যবহার করে? তার অনেকেই বিদেশে তাদের কোন আত্মীয়ের মাধ্যমে একাউন্ট করে থাকে। আবার কেউ কেউ অনলাইন থেকে কিনে থাকে। আমি ট্রাস্টেড কোন লিংক দিতে পারছিনা বলে দুঃখিত। পরবর্তীতে কোন সোর্স পেলে লিংক যুক্ত করে দেওয়া হবে।