একাউন্ট খোলার পর ওয়াইজ একাউন্ট ভেরিফিকেশন এবং ৮ টি দেশের ব্যাংক একাউন্ট পাওয়ার জন্য ২০ ডলার লোড করতে হয়। যদিও এই টাকা সাথে সাথে উইথড্র করা যায়। ভেরিফিকেশন না হলেও।

একাউন্টে ফান্ড লোড ফি:

মার্কেট প্লেস যেমন আপওয়ার্ক থেকে ওয়াইজে ট্রান্সফারে কোন ফি আপওয়ার্ক কিংবা ওয়াইজের কোন চার্জ নেই। যেখানে পেওনিয়ার নিদিষ্ট ফি কাটে অথবা গ্লোবাল পেমেন্টের মাধ্যমে উই এস ব্যাংকে রিসিভ করলে ১% কাটে।

এছাড়া আপনি প্রবাসী বা সাধারণ ব্যবহার কারী হলে আপনি ফান্ড লোডের ক্ষেত্রে বিভিন্ন হারের চার্জ দিতে হতে পারে। চার্জ নির্ভর করবে আপনি কোন কারেন্সি এবং কোন মাধ্যম থেকে টাকা লোড করবেন। সাধারণত ক্রেটিড কার্ড হলে ফি তুলনামূলক বেশি। নিচে আমি ৫০০ ডলার এড করার জন্য যে চার্জ দেখাচ্ছে, ব্যাংক ১.৫ ডলার , ওয়াইর ট্রান্সফার ৫.৩৪ ডলার, ডেবিট কার্ড ৫.৮৫ ডলার এবং ক্রেডিট কার্ড ১৯.৪৫ ডলার।

ওয়াইজ একাউন্টের ফি বা চার্জ সমূহ নিয়ে বিস্তারিত

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার হন আপনার ক্লায়েন্টের ওয়াইজ একাউন্ট থাকতে হবে না। সে তাঁর ব্যাংক একাউন্ট থেকে আপনার ব্যাংক একাউন্টে ডাইরেক্ট ফান্ড ট্রান্সফার করতে পারবে। যেমনটা আমার বাংলাদেশে BIFTN বা NPSB এর মাধ্যমে করে থাকি। এ ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট হয়তো ফ্রি কিংবা খুব সামান্য ফি দিতে হবে। আপনি রিসিভ করতে কোন ফি দিতে হবে না।

ফান্ড সেন্ড/উইথড্র ফি

ওয়াইজ বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংক কিংবা বিকাশে ফান্ড BDT ট্রান্সফার করতে পারবেন। তবে আপনি বাংলাদেশে USD সেন্ড করতে পরবে না। আপনার যে কারেন্সিই থাকুন আপনি সেন্ড করার সময় BDT কারেন্সিতে সেন্ড করবেন।

এখন আসুক ফি কেমন কাটে, ওয়াইজ ১% ফি কাটে। যেমন ১০০০ ডলারের জন্য ১০ ডলার, এখন আপনি যদি তুলনা করেন পেওনিয়ারের সাথে তাহলে জেনে রাখুন পেওনিয়ার ২% চার্জ করে উইথড্র করার জন্য।

জেনে রাখা ভালো ওয়াজের মিনিমাম ফি ১.৫ ডলার। তার মানে আপনি ১৫০ ডলারের কম সেন্ড করলেও আপনাকে ১.৫ ডলার ফি দিতে হবে। তবে কথা হচ্ছে ওয়াইজের মাধ্যমে যে কোন এমাউন্টে আপনি ২% বোনাস পাবেন বাংলাদেশ সরকার থেকে।

ওয়াইজ থেকে বাংলাদেশে ফান্ড ট্রান্সফার করার সঠিক নিয়ম এই পেজ পড়ুন

আরটিকেল সমূহ